Loading...


আমাদের ইসলামিক অনুশাসন


আমাদের প্রতিষ্ঠানে শুধু শিক্ষাগত কার্যক্রমই নয়, বরং ইসলামী শিক্ষা ও ধর্মীয় অনুশাসনও অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে নেওয়া হয়। আমরা বিশ্বাস করি যে, একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে তার শারীরিক, মানসিক ও ধর্মীয় জীবনও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য আমরা নিয়মিতভাবে মাহফিল, জিকির, কোরআন তেলওয়াত, কোরআন তাফসিরসহ বিভিন্ন ইসলামিক অনুষ্ঠান আয়োজন করি, যাতে শিক্ষার্থীরা তাদের ধর্মীয় দায়িত্ব পালন করতে পারে এবং ইসলামের সঠিক শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। আমরা প্রতিটি ছাত্র/ছাত্রীকে ইসলামের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা গড়ে তোলার জন্য উৎসাহিত করি। আমাদের প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে একাধিকবার মাহফিল ও জিকিরের আয়োজন করা হয়, যেখানে শিক্ষার্থীরা একত্রে আল্লাহর স্মরণে মগ্ন হয় এবং ইসলামের নীতি ও আদর্শ সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়। এর মাধ্যমে তাদের অন্তরে ঈমান ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়। কোরআন তেলওয়াত এবং কোরআন তাফসিরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ইসলামের আধ্যাত্মিক দিক এবং কোরআনের শিক্ষা সম্পর্কে গভীরভাবে জানতে পারে। তাফসির শোনার মাধ্যমে তারা কোরআনের বাণী ও তার আধ্যাত্মিক অর্থ উপলব্ধি করতে পারে, যা তাদের জীবনকে আলোকিত করে। আমরা মনে করি, কোরআনের শিক্ষা গ্রহণ করা একজন মুসলমানের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করে। এছাড়া, আমরা শিক্ষার্থীদের মধ্যে দ্বীনি শিক্ষার গুরুত্ব উপলব্ধি করানোর জন্য বিভিন্ন ইসলামিক কনফারেন্স এবং সেমিনারও আয়োজন করি। এগুলোর মাধ্যমে তারা ইসলামিক মূল্যবোধ ও জীবনদর্শন সম্পর্কে জানে এবং সেগুলো তাদের জীবনযাপনে প্রয়োগ করার চেষ্টা করে।

  • নিয়মিত মাহফিল ও জিকিরের আয়োজন
  • কোরআন তেলওয়াত ও তাফসিরের মাধ্যমে ধর্মীয় জ্ঞান বৃদ্ধি
  • ইসলামের আধ্যাত্মিক শিক্ষায় উদ্বুদ্ধকরণ
  • দ্বীনি শিক্ষা এবং ইসলামের সঠিক মূল্যবোধের শিক্ষা
  • ইসলামিক কনফারেন্স ও সেমিনার আয়োজন
  • শিক্ষার্থীদের ধর্মীয় দায়িত্ব পালনের প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি

আমরা বিশ্বাস করি যে, ইসলামিক শিক্ষা একজন ছাত্রকে শুধু ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে সমৃদ্ধ করে না, বরং তাকে একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে। তাই আমাদের প্রতিষ্ঠানে ইসলামী অনুশাসন শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে নেয়া হয়, যা শিক্ষার্থীদের চরিত্র গঠনে সহায়ক হয় এবং তাদের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করে।

© 2024 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | Rafusoft